মাইকোব্যাক্টেরিয়া টিউবারকিউলোসিস নামক এক প্রকার জীবাণূ দ্বারা হয় যক্ষা বা টিবি । শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে এ রোগটি হয় ফুসফুসে । বাতাসে ভেসে থাকা জীবাণু শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে ।
Thursday, September 4, 2014
যক্ষা রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রন করার উপায়
মাইকোব্যাক্টেরিয়া টিউবারকিউলোসিস নামক এক প্রকার জীবাণূ দ্বারা হয় যক্ষা বা টিবি । শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে এ রোগটি হয় ফুসফুসে । বাতাসে ভেসে থাকা জীবাণু শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে ।
Wednesday, September 3, 2014
Tuesday, September 2, 2014
স্ট্রেস বা চাপ : নানান রোগের গোপন কারণ
Sunday, August 17, 2014
জগিং করার সেরা ১০ টি উপকারিতা
Wednesday, August 13, 2014
কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে দুশ্চিন্তা! জেনে নিন কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ ও প্রতিকারের উপায়
Sunday, July 27, 2014
উচ্চ রক্তচাপের ব্যাপারে সাবধান হোন
Monday, July 21, 2014
মরণব্যধী ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতন হোন
- ধুমপান
- পান- জর্দা -পাতা খাওয়া
Sunday, July 20, 2014
গুপ্তঘাতক রাগের কুফল ও রাগ প্রতিরোধের উপায়
Friday, July 18, 2014
জেনে নিন সঠিকভাবে বসার নিয়ম
Saturday, July 12, 2014
জেনে নিন হৃদরোগ প্রতিরোধের সাতটি উপায়
- খাদ্যাভাস ।
- শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম ।
- শরীরের ওজন এবং চর্বি ।
- রক্তচাপের মাত্রা।
- পেট খালি থাকা অবস্থায় রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ।
- রক্তে চর্বির মাত্রা এবং
- ধুমপান ।
খাদ্যাভাস গড়ুন হৃদবান্ধব
খাবার হতে হবে স্বাস্থ্যকর বা হৃদবান্ধব। চাই প্রচুর শাক-সব্জি । চাই প্রচুর ফলমূল । খাদ্যতালিকার মোট সব্জি ও ফলমুলের তিন ভাগের একভাগ কঁাচা খেতে পারলে বেশি ভাল । খাবার মেন্যুতে তেল চর্বি হতে হবে কম। তবে ওমেগা 3 ফ্যাটি এসিড থাকতে হবে খাবারে । মাছের তেলে আছে ওমেগা -3 ফ্যাটি এসিড । চিনি, মিস্টি এসব খেতে হবে কম।ব্যায়াম করুন নিয়মিত
শারীরিক ব্যায়াম জরুরী অবশ্যই । হঁাটতে হবে দৈনিক ৩০ মিনিট ধরে। এক সাথে সম্ভব না হলে ১০ মিনিট করে সকালে, দুপুরে ও রাতে । যাদের শরীর মোটা নয়, শরীরে যাদের চর্বি আছে বলে মনে হয়না, তাদেরও শরীরে নানা অংশে কিন্তু চর্বি ঠিকই আছে । সুতরাং তাদেরও হাটা প্রয়োজন ।সঠিক রাখুন শরীরের ওজন ও চর্বি
হৃদরোগ প্রতিরোধ করার জন্য শরীরের ওজন ও চর্বি ঠিক রাখা অনেক গুরুত্বপূর্ণ । শরীরের ওজন আর উচ্চতার অনুপাতকে বডি মাস ইনডেক্স, সংক্ষেপে 'BMI ' দিয়ে প্রকাশ করা হয়। BMI 18.5 থেকে 24.9 হলে তা স্বাভাবিক। 25-30 হলে বুঝা যাবে শরীরের ওজন বেশ বেশি। BMI 30 এর বেশি হওয়া মোটেও ভাল নয়। আবার বয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে কোমরের মাপ 36 Inchi আর মহিলাদের ক্ষেত্রে 31 Inchi এর বেশি হওয়া হৃদবান্ধব নয়।
গ্রহণযোগ্য রাখুন রক্তচাপের মাত্রা
অনিয়ন্ত্রিত রক্তচাপ হৃদরোগ স্ট্রোকের কারণ হতে পারে । এজন্য নিয়ন্ত্রনে রাখা চাই রক্তচাপ । রক্তচাপকে রাখতে হবে ১২০/৮০ এর আশেপাশেই । প্রয়োজন লাইফস্টাইলে পরিবর্তন ।খালি পেটে রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা রাখুন সঠিক
হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে হলে খালি পেটে প্রতি ১০০ মিলিলিটার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা থাকতে হবে ১০০ মিলিগ্রাম এর নিচে । এ জন্য করতে হবে নিয়মিত ব্যায়াম । চিনি বা মিষ্টি কম খেতে হবে ।সঠিক রাখুন রক্তে চর্বির মাত্রা
প্রতি 100 মিলিলিটার রক্তে মোট কোলেস্টেরল মাত্রা থাকতে হবে 200 মিলিগ্রাম এর নিচে । পাশাপাশি এইচডিএল/কোলেস্টেরল অনুপাত এবং এইচডিএল / ট্রাইগ্লিসারাইড অনুপাত নিয়েও ভাবতে হবে । এইচডিএল / কোলেস্টেরল অনুপাত 24% এর বেশি হলে হার্টের জন্য ভাল কিন্তু ১০% এর কম হলে তা ঝুঁকিপূর্ণ । কম চর্বি যুক্ত খাবার খেলে আর নিয়মিত ব্যায়াম করলে রক্তে চর্বির মাত্রা ঠিক থাকবে ।বর্জন করুন ধুমপান
ধুমপান কোনমতেই হৃদযন্ত্রের জন্য ভাল নয়। এ বদঅভ্যাসের জন্য হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা বেড়ে যায় । তাই হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে হলে ধুমপান অবশ্যই বর্জন করতে হবে।Friday, July 11, 2014
পায়ের দুর্গন্ধ নিয়ে সমস্যা ও তার প্রতিকার
পায়ের এই দুর্গন্ধের কারণ কি?
আমাদের শরীরের ত্বকে আছে প্রায় 20 লাখ থেকে 50 লাখ ঘর্মগ্রন্থি । এদের সং্খা পায়েই বেশি, প্রায় 5 লাখ । পদযুগল যখন জুতার ভেতরে থাকে, তখন অনেকের ক্ষেত্রেই সেগুলো বেশ ঘামে। শরীরের ঘামের সংগে বের হয় পানি,খনিজ লবণ, তেল, চর্বি এবং শরীরের আরও বিপাকীয় পদার্থ। পায়ের ত্বকে থাকা হাজারো জীবাণু বেচে থাকতে বা বংশ বৃদ্ধি করতে ঘর্মাক্ত পায়ের এসব ঘাম খেতে উঠেপড়ে লাগে । এর ফলে তৈরি হতে থাকে নানা উচ্ছিষ্ট। এদের মধ্যে 'আইসোভ্যালেরিক' অন্যতম। এই এসিডের জন্যই পায়ের দুর্গন্ধ হয় ।
তাহলে আমরা স্বাস্থ্য টিপসের এ পর্বে জেনে নেব পায়ের দুর্গন্ধ কিভাবে দুর করব ।
পায়ের দুর্গন্ধ দুর করার উপায়:
- পা পরিস্কার রাখুন। প্রতিদিন একাধিক বার পা ধুয়ে নিন। সাবান পানি দিয়ে ধোয়ায় ভাল। Anti-bacterial soap হলে আরও ভাল হয়। হালকা গরম পানিতে সাবানের ফেনা করে পা ধুয়ে নিন । এতে ত্বকে থাকা জীবাণুর সং্খা কমবে।
- জুতা বা মোজা পায়ে দেয়ার আগে ভালো করে পা শুকিয়ে নিন । দীর্ঘক্ষণ পরে থাকার কারণে জুতার ভেতরে পা ভেজা ভেজা লাগলে কিছুক্ষণ জুতা খুলে রাখুন ।
- সুতি মোজা ব্যবহার করুন । সুতি মোজা পায়ের ঘাম শোষণ করে নিতে পারে । মোজা ধুয়ে নিন এবং প্রতিদিন ধোয়া পরিস্কার মোজা ব্যবহার করুন।
- খোলা স্যান্ডেল পায়ে দিন। স্যু যদি পায়ে দিতেই হয় তাহলে, চামড়ার বা কাপড়ের স্যু ব্যবহার করুন। তাতে বাইরের বাতাস ভেতরে যাওয়া আসা করতে পারবে। বাসায় ফিরে জুতা শুকাতে দিন। একরাতে নাও শুকাতে পারে । রোদে দিন। যদি পারেন একজোড়া জুতা পরপর দুদিন পায়ে দেয়া থেকে বিরত থাকুন ।
- জুতার ভেতরে talcum powder, বরিক acid বা দুর্গন্ধনাশক ব্যবহার করতে পারেন ।
- পায়ের নখ ছোট রাখুন তাহলে। তাহলে জীবাণু লুকিয়ে থাকার জায়গা অনেক কমে যাবে।
- দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ কমান। এসবে শরীর ঘামে বেশি, পাও ঘামে বেশি। ফলে পায়ের দুর্গন্ধ হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।
Tuesday, July 8, 2014
মুখের দুর্গন্ধ নিয়ে সমস্যা ও তার প্রতিকার
আমাদের মুখে স্বাভাবিকভাবে বসবাস করে হাজারো ব্যাকাটেরিয়া। এ জীবানুগুলোর বেশিরভাগ থাকে খসখসে জিহবার পেছনের অংশে উপরিভাগে ,থাকে দঁাত ও মাড়ির ফাঁকেফাঁকে। আমরা যে খাবার খায় সেগুলো দঁাতের ফাকে লেগে থাকে। জীবাণু গুলি এসব খাবার খেয়ে বেচে থাকে। আমাদের মুখের ভেতরের খাদ্যকণা ভেঙ্গে দুর্গন্ধময় গ্যাস উৎপন্ন হয়। এই গ্যাসই কথা বলার সময় বেরিয়ে আসে।
দুর্গন্ধটা হতে পারে সাময়িক । কিছুক্ষণ থাকে, কিছু খাওয়ার পর বা পান করার পর বা মুখ ধোয়ার পর গন্ধটা চলে যায়। রসুন, পেয়াজ, মুলা ইত্যাদি খাওয়ার পর কিংবা ধুমপান করার পর মুখে সাময়িক গন্ধ লেগে থাকতে পারে। কিন্তু প্রায় 25 শতাংশ ক্ষেত্রে মুখের দুর্গন্ধটা হয় স্থায়ী। সাধারণত ঘুমের পর এটা বেশি হয় কারণ এ সময় মুখ বন্ধ থাকে।
দুর্গন্ধটা অনেকসময় ভীষণ বিরক্তিকর হয়ে দঁাড়ায়। বিরক্তি লাগে নিজের কাছেও। বন্ধু-বান্ধবী বা সহকর্মীর সামনে কথা বলতে ইতস্তত বোধ হয়। কথা হয় নিচু স্বরে। কথা বলতে গিয়ে যদি মুখের দুর্গন্ধটা বের হয়ে যায় ! লজ্জাকর ব্যাপার । মুখের দুর্গন্ধ দুর করা তখনই জরুরি হয়ে পড়ে।
মুখের দুর্গন্ধ দুর করতে নিচের পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা যেতে পারে :- নিয়মিত মুখের পরিচর্যা করা খুবই গুরুত্ব পুর্ণ । মুখের ভেতরে খাবারের ক্ষুদ্র কণা যেন লেগে থাকতে না পারে, সেজন্য প্রতিবার খাবারের পর অবশ্যই দঁাত মেজে মুখ পরিস্কার করুন। জিহ্বাও পরিস্কার করুন। সেই সাথে মাউথওয়াশও উপকারী।
- ঘন ঘন পানি বা অন্য কোন তরল পান করুন। এতে কিছু খাবারের কণা ধুয়ে যাবে। দুর্গন্ধ. সৃষ্টিকারী গ্যাসও ধুয়ে যাবে।
- মুখের লালা খাদ্যকণা, জীবাণু ধুয়ে মুছে পরিস্কার করতে সাহায্য করে । মুখে লালা তৈরি করতে লবংগ, চুয়িংগাম ইত্যাদি চিবোতে পারেন।
- বাইরে লোকসমাগমে যাওয়ার আগে কঁাচা পঁেয়াজ,রসুন ইত্যাদি খাবার পরিহার করুন।
- ধুমপান, মদ্যপান পরিহার করুন
- নিয়মিত দঁাত ও মুখের check up করান।
- দঁাত ও মাড়ির ইনফেকশন, শাইনোসাইটিস, টনসিলাইটিস, শ্বাসনালির ইনফেকশন, ফুসফুসের ইনফেকশন, লিভারের অসুখ - এসবের কোনটির কারণে মুখের দুর্গন্ধ হয়ে থাকলে তার চিকিৎসা নিন।
Friday, June 20, 2014
নিজ হাতে তৈরি করুন টেষ্টি তন্দুরি ম্যাংগো চিকেন কাবাব
প্রয়োজনীয় উপকরণ :
- মুরগির বুকের মাংস 4 টুকরো (প্রায় 700 g)
- 3 টেবিল চামচ তন্দুরি মসলার পেস্ট (বাজারে কিনে নেবেন)
- 1 টেবিল চামচ লেবুর রস
- পাকা আমের রস এক কাপ
- টক দই 1 টেবিল চামচ
- থেঁতো করা রসুন এক কোয়া
- ধনে পাতা মিহি কুচি 2 টেবিল চামচ
- আধা চা চামচ গোল মরিচ গুড়া লবণ 1 চা চামচ
- পাকা আম দেড় inchi করে কাটা 2 টি
- 2 টেবিল চামচ পনির কুচি
- মাংস গেঁথে নেওয়ার জন্য কাঠি
- এছাড়া সরিষার তেল,ধনে পাতা।
প্রস্তুত প্রণালী : প্রথমে কাবাবে ব্যবহারের জন্য যেসব কাঠি রয়েছে সেগুলো পানিতে ভিজিয়ে রাখুন 20-24 ঘন্টা। এরপর মাংস ভাল করে ধুয়ে কিউব করে কেটে কাটা চামচ দিয়ে ছিদ্র ছিদ্র করে দিন। একটি বাটিতে করে লেবুর রস, টক দইয়ের সংগে রসুন, গোলমরিচ গুড়া, ধনে পাতা কুচি ও পাকা আমের রস দিয়ে সুন্দর করে মেখে নিন । এতে মাংস মাখিয়ে 3 ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দিন। একটা করে মাংসের টুকরো ও একটা করে কাটা পাকা আম স্তরে স্তরে কাঠিতে গেঁথে দিন। বাটিতে লেগে থাকা মসলাগুলো মাংসের উপরে দিয়ে সরিষার তেলের প্রলেপ দিন। এবারে প্রি-হিটেড ওভেনে গ্রিল র্যাকে সাজিয়ে উচ্চ তাপে 10-12 মিনিট গ্রিল করুন। মাঝে একবার কাঠিতে তেলের প্রলেপ দিবেন। পোড়া পোড়া ও লালচে হলে নামিয়ে নিন। হয়ে গেল মজাদার তন্দুরি ম্যাংগো চিকেন কাবাব । পরিবেশন করুন পোলাও, নান অথবা রুটির সাথে ।
Wednesday, June 18, 2014
ব্রণ নিয়ে দুশ্চিন্তা! তাহলে জেনে নিন ব্রণ ভাল করার 5 টি উপায়
1. ত্বক পরিস্কার রাখুন: তৈলাক্ত ও আদ্র ত্বকের কারণে ব্রণ বেশি হয়। ত্বকের লোমকুপ যাতে block না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। Asian লোকজন অনেকেই মুখমন্ডলে তেল মাখে,এতে করে ব্রণ এর সমস্যা বৃদ্ধি পায়। আপনি আপনার চুলে তেল ব্যবহার কমিয়ে দিতে পারেন এবং সেটা কয়েকদিন পর পর রুটিন করুন, প্রতিদিন নয় । এটা আপনার কপালে ব্রণ হওয়া ঠেকাবে ।
2.খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রন : খাদ্যাভ্যাস আপনার ত্বক এবং immune system এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। চর্বি যুক্ত, তৈলাক্ত, কোমল পানীয় খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। ব্রণ এড়াতে আপনার খাদ্যতালিকায় সবুজ ফল ও শাক-সব্জি যোগ করুন। আপনার প্রতিটা দিন শুরু করুন green tea, গরম পানি ও মধু দিয়ে, যা আপনার শরিরকে কার্যক্ষম করে তুলবে।
3.ব্যায়াম করুন ও সক্রিয় থাকুন : ব্রণ হয় সাধারণত ত্বকের ভেতরে ময়লা জমে থাকলে। আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন বা কায়িক পরিশ্রম করেন, তাহলে আপনার ঘামের সাথে ত্বকের ময়লা বের হয়ে যাবে যা ব্রণ থেকে আপনাকে বাঁচিয়ে রাখবে। মাসে অন্তত একবার বাস্প স্নান করতে পারেন। যদি তা না পারেন, তাহলে কুসুম কুসুম গরম পানিতে গোসল করতে পারেন। পারলে প্রতিদিন সাঁতার কাটুন, সাঁতার এমন একটা ব্যায়াম যা আপনার body কে active রাখে।
4.মানুসিক চাপে থাকবেন না : মাঝে মাঝে কিছু সময় নিন (at least 15 minutes) . এই সময় আপনি গান শুনতে পারেন, বাগান করতে পারেন, হালকা rest নিতে পারেন বা বই পড়তে পারেন। মানসিক চাপ আপনার হরমোনকে প্রভাবিত করবে যেটা আপনার pimples বা ব্রণ এর কারণ।
5.অতিরিক্ত প্রসাধনী ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন : Cosmetics, makeups,পাউডারে অনেকগুলো উপাদান থাকে যেটা সবার ত্বকের সাথে suit করেনা। অতিরিক্ত cosmetics ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের ছিদ্রপথ ব্লক হয়ে যায়, যার কারণে ব্রণ হতে পারে। কখনও কখনও এক ধরনের প্রসাধনী থেকে অন্য প্রসাধনী বা cosmetics পরিবর্তন করলে ব্রণ বা pimples দেখা দিতে পারে।
তবে genetic কারনেও ব্রণ হতে পারে । যদি দেখেন কাজ হচ্ছেনা তাহলে আপনি skin specialist এর সাহায্য নিতে পারেন । ব্রণ ভাল করার অনেক products পাওয়া যায়, যেগুলো সবসময় কাজ নাও করতে পারে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিলে ভাল হয়। টিপসগুলো কাজে লাগলে জানাবেন।
ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন
Tuesday, June 17, 2014
বানিয়ে নিন চন্দ্রপুলি মজা করে খান
প্রয়োজনীয় উপকরণ :
- 1 litre দুধ
- চালের গুড়া 250-300 gm
- coconuts 1 টি
- চিনি পরিমাণ মত
- পরিমাণমত কিসমিস
- প্রয়োজনীয় তেজপাতা
Monday, June 16, 2014
জীবনে চলার পথে কিছু টিপস যা আপনার কাজে লাগবে
জিবনে চলার পথে কিছু বিষয় আছে যা আপনি মেনে চললে জিবন যাত্রা সহজ হবে। এই বিষয়গুলো আপনাকে অবশ্যই মেনে চলতে হবে ››››››››
- সদা সর্বদা সৃষ্টকর্তাকে স্বরণ করবেন।
- অর্থ লোভ হইতে নিজেকে দুরে রাখার মন মানসিকতা তৈরি করুন। তাই বলে বলছিনা জীবনে উন্নতি থামিয়ে দিবেন । অর্থ লোভ এক জিনিস আর উন্নতি আরেক জিনিস।
- নারী হতে নিজেকে দুরে রাখুন বা বাচিয়ে রাখা।
- মিথ্যা কথা বলা দুর করা।
- সকলকে ভালোবাসুন কয়েকজনকে বিশ্বাস করুন,সকলকে নয় ।
- টাকা পয়সা নিয়ে বন্ধত্ব না করা।
- বাকী নেওয়ার অভ্যাস পরিত্যাগ করা ।
- মোবাইল ফোন বাম কানে ধরে কথা বলা। ।
- এক সংগে তিন minutes এর অধিক কথা না বলা।
- বিনা কারণে ওষুধ খাওয়া পরিহার করা।
- কাজের মেয়েকে নিজের পরিবারের একজন ভাবা,চাকর না ভাবা।
- যথাসময়ে ঘুমানো এবং ঘুম থেকে উঠা ।
- বাবা মায়ের সাথে mobile এ মিথ্যা কথা না বলা।
- মিথ্যা বলার সহায়ক যন্ত্র mobile এর ব্যবহার সীমিত করা।
- সকল মানুষকে সম্মান করা।
- সালামের ব্যাপক প্রচলন করা
- ছোটদের স্নেহ করা।
- ভালবাসুন তবে অতিরিক্ত নয়।
সবশেষে বলতে চাই, মানুষ হিসেবে আমার জন্ম নেয়াটা তখনই স্বার্থক যখন আমার দ্বারা অপর কোন সৃষ্টির উপকার সাধিত হয়।
Sunday, June 15, 2014
দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝুন নইলে পরে পস্তাবেন
প্রত্যেকটা দিনই আমাদের শুরু হয় দাঁত ব্রাশ দিয়ে । কিন্ত আমরা অনেকেই সঠিকভাবে ব্রাশ করতে জানিনা বা করিনা। এতে করে আমাদের দাঁতের নানাবিধ রোগ দেখা দেয়। একটু ভেবে দেখুন আমরা যদি নিজেরাই দাঁত ব্রাশ করতে জানি তাহলে আমাদের ছেলে মেয়েদের কিভাবে শেখাব। তাই আমাদের সঠিক নিয়মগুলো জানতে হবে। নিচে দঁাত ব্রাশকরার সঠিক নিয়ম তুলে ধরা হলো
দঁাত ব্রাশ করার কতগুলো নিয়ম:brush নির্বাচন ÷যেহেতু আমরা ব্রাশ দিয়ে দঁাত মাজি সেহেতু আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে সুন্দর একটি ব্রাশ নির্বাচন করা । যেসব ব্রাশের আঁশ খুব শক্ত না আবার নরমও না সেসব ব্রাশ আমাদের নিতে হবে। ছোট বাচ্চাদের জন্য ছোট আকারের ব্রাশ নেয়া উচিৎ।
পেষ্ট ÷ ব্রাশে প্রয়োজনীয় পেষ্ট নিয়ে আড়াআড়ি ভাবে দাতের পাটির উপর ও নিচে ঘষুন। ফ্লুরাইডযুক্ত পেষ্ট ব্যবহার করুন। তবে বাচ্চাদের বেশি ঝাঁঝালো পেষ্ট ব্যবহার করতে দিবেন না।
সময়÷
প্রতিদিন নাশতার পরে এবং রাতে খাবার পরে ব্রাশ করতে হবে । ভিতরে ও বাহিরে সমানভাবে সুন্দর করে ব্রাশ করুন । কমপক্ষে 2-3 minute brush করুন। 2-3 মাস পার হতে দিবেন না ব্রাশের বয়স। প্রতিদিন কমপক্ষে 2 times brush করবেন।
অন্যান্য ÷টক খাবার পর দাত ব্রাশ করা থেকে বিরত থাকুন, কেননা এতে করে দাতের এনামেল ক্ষয়ে যেতে পারে । বেশিক্ষণ ব্রাশ করা থেকে বিরত থাকুন, দ্রুত ও বেশি জোরে ব্রাশ করা থেকেও বিরত থাকুন । ব্রাশের আঘাতে মুখের ভেতরে ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে । দঁাতের যত্ন নিন সুস্থ থাকুন।
Friday, June 13, 2014
ছোলার ডালের রসপুলি, একবার খেয়ে কেমনে ভুলি
রসপুলির নাম শুনেই আমাদের জিভে জল চলে আসে । কিন্তু সেটা যদি সুন্দর ভাবে রান্না না করা হয় তাহলে আমরা আসল স্বাদ পাবনা । তাহলে আসুন জেনে নিই রসপুলি রান্নার টিপস ।
প্রয়োজনীয় উপকরণ:- তেল পরিমানমত
- 2 কাপ ছোলার ডাল
- কোরা নারকেল
- খির পরিমাণ মত
- চিনি
- ঘি পরিমাণ মত
প্রস্ততপ্রণালি:
ছোলার ডাল একদিন আগে রাতে ভিজিয়ে রাখুন, পরদিন সকালে মিহি করে কেটে দিন। কড়াইতে অল্প তেলে ডাল বাটা একটু নেড়ে চেড়ে আঁচ থেকে সরিয়ে দিন। এরপর ডালের সাথে অল্প একটু ময়দা মিশিয়ে দিন।
চিনির রস ভাল করে তৈরি করুন। নারকেল কোরা,চিনি ও খির দিয়ে পুর তৈরি করুন। বাটা ডাল থেকে কিছুটা নিয়ে বাটির আকারে তৈরি করুন। এরপর এতে নারকেলের পুর ভরে চাদের আকার তৈর করুন। সবশেষে, ঘিয়ে সুন্দরভাবে ভেজে নিয়ে রসে ফেলুন।
ব্যস হয়ে গেল ছোলার ডালের রসপুলি ।
Tuesday, June 10, 2014
সুস্বাদুভাবে রান্না করুন মুরগির কারি তাড়াতাড়ি
নানান স্বাদের নানান খাবার আয়োজনে এবারে থাকছে মুখরোচক মুরগির কারি । তাহলে শুরু করা যাক ~
উপকরণাদি: 1 kg মুরগির মাংস, মিহি পেয়াজ কুচি 1 কাপ, রসুন 10 কোয়া,রসুন বাটা 2 চা-চামচ, পৌনে এক কাপ সরিষার তেল, 2 চা-চামচ আদা বাটা, লাল
প্রস্তুতপ্রণালী: প্রথমে মুরগির মাংস টুকরো করে পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। পেয়াজ কুচি ,গোটা শুকনো মরিচ,রসুনের কোয়া,চিনি, লবণ, 2 টেবিল চামচ সরিষার তেল ও অন্যান্য উপকরণ মাংসের সংগে মেখে 4-5 ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দেন।
তারপর কড়াইয়ে তেল গরম করে পেয়াজ বাদামি করে ভা ভাজতে হবে। এরপর তার মধ্যে মাংসগুলো ভাল করে ভেজে কষিয়ে নিতে হবে। এটাই মুল কাজ। রসুন, লবণ ও শুকনা মরিচ চিরে দিয়ে নেড়ে জাল কমিয়ে ঢেকে দিতে হবে। 10 মিনিট পরে ঢাকনা খুলে মুরগি মেখে রাখা হয়েছিল যে পাত্রে, তা সামান্য পানি দিয়ে ধুয়ে তরকারিতে দিয়ে দিন। এখন টমেটো সস দিয়ে নেড়ে জাল কমিয়ে 10-15 minutes ঢেকে চুলায় রাখুন। তেলের উপরে উঠলে অনেককিছু দিয়ে আপনি পরিবেশন করতে পারবেন, যেমন পরোটা,নান,চালের আটার রুটি, বাকরখানি ইত্যাদি। তাহলে আর দেরী কেন,এখনি শুরু করে দিন।
নিজেই বাসায় তৈরি করুন সুস্বাদু এবং মজাদার পাক্কি বিরিয়ানি
প্রয়োজনীয় উপকরণ : 2 কেজি খাসির মাংস, 1 KG কালিজিরা চাল,16 টি পঁেয়াজের কুচি,ওয়েল বা ঘি দেড় কাপ, 1 কাপ টক দই, 2 কাপ ঘন দুধ,2 টেবিল চামচ চিনি,এলাচ 8 টি, গোল মরিচ 12 টি,কাচা মরিচ প্রয়োজন মত, জায়ফল বাটা আধা চা চামচ, 1 টেবিল চামচ পোস্তদানা বাটা, কিসমিস 2 টেবিল চা চামচ, লবণ 4 চা চামচ, 1 টেবিল চামচ গোলাপজল, মাওয়া সিকি কাপ,জাফরান সামান্য পরিমাণ এবং কেওড়া জল 1 টেবিল চামচ।
প্রস্তুত প্রণালি : প্রথমেই মাংস টুকরোটুকরো করে কেটে পানি দিয়ে ভাল করে ধুয়ে রেখে দিন। অবশ্যই পানি ঝরিয়ে ফেলবেন । এরপরে গোলমরিচ, এলাচ ও দারুচিনি গুঁড়ো করে নিন। একটি বাটিতে করে আদারসুন বাটা, কাচা মরিচ, অর্ধেক টালা গুড়া মসল্লা, দুই চা-চামচ লবণ ও টকদই দিয়ে মাংস মেখে রেখে দিন 2-3 ঘন্টা। গোলাপজল ও কেওড়া তে জাফরান ভিজিয়ে রাখতে হবে। চাল ধুয়ে নিন ভাল করে ও পানি ঝরিয়ে ফেলুন। তেল বা গরম ঘিতে পেয়াজ কুচি বাদামী করে ভেজে অর্ধেক তেল থেকে উঠিয়ে নিন এবং বাকি অর্ধেক তেলের মধ্যে মাংস ঢেলে ভাল করে ভেজে নিন. । তারপর মাঝারি আঁচে ঢেকে দিতে হবে। 20-25 মিনিট পর পানি কমে এলে কেওড়া মেশানো জাফরান ও জায়ফল বাটা দিয়ে ভাল করে কষিয়ে নিন। জাল কমিয়ে বাকি গুড়া মসল্লা দিয়ে ঢেকে দিন। যখন মাংস সিদ্ধ হয়ে যাবে তখন মাওয়া দিয়ে নেড়ে নামিয়ে রাখুন। ঝোল ছেঁকে মাংস গুলো একটি বাটিতে তুলেছ রাখুন। ঝোল সহ হাড়িতে 6 কাপ পানি দিয়ে ফুটিয়ে নিন,এতে চাল,দই,লবণ ও চিনি দিয়ে কিছুকাল নাড়ুন। ফুটতে লাগলে বাকি কাচা মরিচ দিয়ে নেড়ে অল্প আঁচে 20 মিনিট রাখুন। এরপর নামিয়ে 15-20 মিনিট পর ঢাকনা খুলে গোলাপ-কেওড়া জল দিয়ে তাতে মাংস বিছিয়ে পুনরায় ঢেকে দিন । ব্যস, হয়ে গেল সুস্বাদু পাক্কি বিরিয়ানি ।
পাক্কি বিরিয়ানি পরিবেশনের আগে একটি বড় হাতা দিয়ে ভালভাবে নাড়তে হবে। প্লেটে দেয়ার সময় শসা কেটে চারপাশে দিতে পারেন।
আর হ্যা রান্না করার পর দাওয়াত দিতে ভুলবেন না যেন !
Monday, June 9, 2014
জেনে নিন বিশ্বকাপ ফুটবল 2014 এর সময়সূচী
ফিফা ওয়ার্ল্ড কাপ 2014 ব্রাজিল
All Fixtures Here
গ্রুপ ATHURSDAY 12TH JUNE
