যক্ষা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রন করার উপায়
মাইকোব্যাক্টেরিয়া টিউবারকিউলোসিস নামক এক প্রকার জীবাণূ দ্বারা হয় যক্ষা বা টিবি । শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে এ রোগটি হয় ফুসফুসে । বাতাসে ভেসে থাকা জীবাণু শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে ।
Bangla Health Tips পর্বে এবারে থাকছে যক্ষা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রনের উপায়
মাইকোব্যাক্টেরিয়া টিউবারকিউলোসিস নামক এক প্রকার জীবাণূ দ্বারা হয় যক্ষা বা টিবি । শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে এ রোগটি হয় ফুসফুসে । বাতাসে ভেসে থাকা জীবাণু শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে । ফুসফুস থেকে পরে শরীরের অন্য অঙ্গেও ছড়িয়ে পড়তে পারে । রোগীর কাশি হয় , জ্বর হয় ,খাওয়ার রুচি ও ওজন কমে যায় কাশির সাথে অনেক সময় রক্ত বের হয় । আর সেই সাথে জীবাণু । অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে কফ পরীক্ষা করে টা সনাক্ত করা হয় ।
বাংলাদেশে যক্ষা একটি বড় স্বাস্থ সমস্যা । বিশ্বের বাইশটি দেশে যক্ষা রোগ ব্যাপক জনস্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত । এসব দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ষষ্ঠ । বিশ্ব স্বাস্থ সংস্থা ১৯৯৩ সাল থেকেই সারা বিশ্বে জরুরী হিসেবে আক্ষ্যায়িত করেছে । বাংলাদেশেও ঐ বছর থেকেই কার্যক্রম শুরু করেছে ।
DOTS পদ্ধতির আওতায় স্বাস্থ্যকর্মীর উপস্থিতিতেই রোগীকে ওষুধ সেবন করানো হয় এবং সবখানে বিনামূল্যে চিকিৎসা দেয়া হয় । সরাসরি চিকিৎসা হওয়ায় রোগীর সম্পুর্ণ সুস্থ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি । যক্ষার সঠিক চিকিৎসায় ২৫% মৃত্যু কমানো সম্ভব বলে মনে করা হয় ।
comment koren
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDelete